সাজেক ভ্যালি কোথায় অবস্থিত - সাজেক ভ্যালি ভ্রমন খরচ

বাংলাশের খুবই জনপ্রিয় একটি জায়গা হলো সাজেক ভ্যালি। প্রকৃতির নানা রুপের দেখা মেলে সাজেক ভ্যালিতে। প্রকৃতির এই রুপ দেখে মুগ্ধ হয়ে যায় ভ্রমনপ্রেমী মানুষেরা। তাই প্রতি বছরই অনেক মানুষের দেখা মেলে এই সাজেক ভ্যালিতে। সাজেক ভ্যালির যাবতীয় তথ্য নিয়েই আজকের আর্টিকেল। আজকের আর্টিকেলে তুলে ধরবো সাজেক ভ্যালির অবস্থান, দর্শনীয় স্থান গুলো কি, ভ্রমন ও রিসোট খরচ সম্পর্কে। 

সাজেক ভ্যালি কোথায় অবস্থিত

সাজেক ভ্যালির সৌন্দর্যে মুগ্ধ হবে না এমন মানুষ নেই বললেই চলে। ভোরের সূর্য, শীতের কুয়াশা, পাখির মিষ্টি আওয়াজ সাজেকের সৌন্দর্যকে আরও ফুটিয়ে তুলে। এখানে আকাশের নীল ও প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য মিলেমিশে একাকার। সাজেকের এই অপরূপ রূপ দেখে অনেকেই তাকে মেঘেদের রাজ্য বলে থাকে। মেঘের এই রাজ্যকে নিয়ে আপনাদের সামনে কিছু তথ্য আলোচনা করবো। যারা সাজেক ভ্রমন করতে চান এবং সাজেক সম্পর্কে জানতে চান তারা আজকের আর্টিকেলটি সম্পূর্ন পড়ুন এবং জেনে নিন।

সাজেক ভ্যালি কোথায় অবস্থিত

সাজেক ভ্যালি বর্তমানে ভ্রমনপ্রিয় মানুষদের খুবই পচ্ছন্দের একটি জায়গা। চারপাশে সুন্দর পাহাড়, মেঘের ভ্যালা হৃদয় যেন ছুয়ে যায়। বাংলাদেশের রাঙামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলায় সাজেকের অবস্থান। রাঙামাটি জেলার সর্বউত্তরে মিজোরাম সীমান্তে সাজেক ভ্যালি অবস্থিত। সাজেকের উত্তরে ভারতের ত্রিপুরা, দক্ষিনে রাঙামাটির লংদুর্গ, পূর্বে ভারতের মিজোরাম,পশ্চিমে খাগরাছড়ির দীঘিনালা অবস্থিত। বাংলাদের সবথেকে বড় ইউনিয়ন হলো সাজেক, এর আয়তন ৭০২ বর্গমাইল। ১৮৮৫  সালে হামারিপাড়া, রুইলুইপাড়া ও কংলাক পাড়া এই তিনটি পাড়া নিয়ে সাজেক ভ্যালি প্রতিষ্ঠিত হয়। এই গ্রামগুলোতে বিভিন্ন উপজাতিরা বসবাস করে। সাজেক ভ্যালি কংলাক পাড়া কমলাক পাহাড়ের উপরে অবস্থিত। এটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১৮০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত।

রাঙামাটি জেলায় সাজেকের অবস্থান হলেও, যাতায়াতের সুবিধা হয় খাগরাছড়ির এবং খাগড়াছড়ির দীঘিনালা থেকে। খাগরাছড়ি থেকে সাজেকের দূরত্ব ৭০ কিলোমিটার আর দীঘিনালা থেকে ৪৯ কিলোমিটার। দীঘিনালা হতে স্থানীয় গাড়িতে করে সবথেকে সাজেক যাওয়া বেশি সহজ। এই রাস্তায় পড়বে ১০ নং বাঘাইহাট পুলিশ ও আর্মির ক্যাম্প। সেখানকার আর্মিরা  গাড়িবহড় দ্বারা পর্যটকদের গাড়িগুলোকে নিরাপত্তার সাথে সাজেক পৌঁছে দেই।

সাজেক ভ্যালির প্রকৃতির এই রূপ দেখতে বিভিন্ন জেলার মানুষ ভিড় জমায়। দিনে কিংবা রাতে সবসময় এই সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। বছরের যেকোনো সময়  সাজেক ভ্যালি ভ্রমন করা যায়। তবে শীতের ও বর্ষার সাজেকের রূপ একটু অন্য রকম। তাই মে থেকে নভেম্বর মাসের মধ্যে গেলে ভালো হয়। 

সাজেক ভ্যালির দর্শনীয় স্থান

সাজেক ভ্যালির প্রকৃতির পরিবেশ দেখে প্রায় সবাই মুগ্ধ হয়ে যায়। সাজেকের রূপ বছরে বিভিন্ন রূপ নেই। সাজেক ক্ষনে ক্ষনে তার রূপ বদলাই, এই রূপ প্রায় সবার মন কেড়ে নেই। চারদিকে উঁচু উঁচু পাহাড়, উঁচু নিচু রাস্তা, আকাশে মেঘেদের খেলা, চারদিকে সবুজের যেন মেলা বসে থাকে এই ভ্যালিতে। সাজেকের দর্শনীয় স্থানগুলের মধ্যে প্রথমেই নাম আসে পাহাড়।

উল্লেখযোগ্য পাহাড় গুলোর মধ্যে রয়েছে কংলাক পাহাড়। কংলাক হলো সাজেকের সবথেকে উঁচু জায়গা। এ পাহাড়ের উচ্চতা ১৮০০ ফুট। কংলাক পাহাড় এমন একটি জায়গা যেখানে না গেলে আপনি সাজেক ভ্রমনের আসল মজায় পাবেন না। চারপাশে সবুজ পাহাড়, তুলার মতো ভেসে যাওয়া মেঘ আর পাহাড়ি আধিবাসিদের বৈচিত্রময় জীবন দেখার জন্য এখানে ছুটে আসতে চায় সবাই। কংলাকে উঁচু পাহাড়ে উঠলে সাজেকের পুরো সৌন্দর্য এক নজরে দেখতে পাবেন। কংলাকে দাড়িয়ে সূর্যাস্ত দেখা মনে রাখার মতো, কখনও কখনও সেখান থেকে রংধনুর উঁকি দেওয়ার দৃশ্য দেখতে পাওয়া যায়, যা মনে রাখার মতো। কংলাক পাহাড়ে আসতে হলে আপনাকে কিছুটা পথ পায়ে হেটে আসতে হবে। কংলাক পাহাড়ে প্রচুর পরিমানে সুন্দর সুন্দর রিাসোর্ট আছে।

সাজেক ভ্যালির আরও একটি সুন্দর দেখার মতো দৃশ্য হলো কমলক ঝর্না। এটি কংলাক পাহাড়ের নিচে অবস্থিত। আপনারা জানেন সাজেক হলো মেঘেদের খেলা। তবে এখানে শুধু মেঘেদের খেলা নয়, সুন্দর একটি ঝর্নাও পাবেন, যেটা হলো কমলক ঝর্না। কমলক ঝর্না দেখার জন্য আপনাকে সাজেক ভ্যালির রুইলুই পাড়া থেকে দুই বা আড়াই ঘন্টা ট্রেকিং করতে হয়। কমলাক ঝর্নার স্থানীয় লোকেরা নাম দিয়েছেন পিদাম তৈসি ঝর্না বা সিকাম তৈসা। পাহাড়ের চুড়া থেকে ঝর্নার চলার গতি সবাইকে আকৃষ্ট করে নেই। 

স্টোন গার্ডেন, এটি সাজেক ভ্যালির একটি খুবই মনোমুগ্ধকর জায়গা। সেখানে যেতে হলে রুইলুই পাড়া থেকে প্রায় ১ কি.মি দূরে, বাস, সিএনজি অথবা মটরসাইকেলে করে যেতে পারেন। এই গার্ডেনটি ছোট ছোট পাথরের স্তুপ দিয়ে সাজানো, যা ভিষন সুন্দর। 

এছারাও দেখতে পাবেন হেলিপ্যাড, সুন্দর সুন্দর গ্রাম ও রিসোর্ট, দীঘিনালা বনবিহার, দীঘিনালা ঝুলন্ত ব্রীজ আরও অনেক কিছু। দর্শনীয় স্থান ছাড়াও বিভিন্ন স্বাদের খাবার ও পাহাড়ি ফলও এখানে পাবেন। আপনি যদি এখানে ভ্রমন করতে আসেন তাহলে কয়েকদিন সময় নিয়ে আসবেন এবং সকল জায়গা ঘুরে দেখবেন।

আরো পড়ুন: রাজশাহীর বিখ্যাত খাবার - রাজশাহীর বিখ্যাত মিষ্টি

সাজেক ভ্যালি ভ্রমন খরচ

সাজেক ভ্যালি রাঙামাটিতে হলেও, সাজেকে পৌঁছাতে আপনি যেখান থেকেই আসুন না কেন প্রথমে খাগড়ছড়ি যেতে হবে। সাজেক যেতে আপনার যাওয়া আসার খরচ, খাগড়াছড়ি থেকে নেমে চার্জার গাড়িতে করে যাওয়া লাগে সেই গাড়ির খরচ, রিসোর্টের খরচ, খাওয়ার খরচ লাগবে। আপনি যদি ঢাকা থেকে সাজেক যেতে চান তাহলে সরাসরি খাগড়াছড়ি যাওয়ার জন্য বিভিন্ন বাস পাওয়া যায়। এর মধ্যে অন্যতম হলো শ্যামলী পরিবহন, শ্যামলী এন আর, শান্তিপরিবহন। এসি ও নন এসি দুটোই বাসই পাওয়া যায়। ঢাকা থেকে খাগড়াছড়ির দুরত্ব ২৭৪ কি.মি। নন এসি বাসে গেলে মাত্র ৫২০ টাকায় পৌঁছে যাবেন আর এসি বাসে ভাড়া একটু বেশি ১২০০ টাকা। খাগড়াছড়িতে নামার পর নতুন করে চার্জার গাড়ি নিতে হবে। খাগড়াছড়ি থেকে সাজেকের দুরত্ব ৭০ কি.মি। খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক যাওয়া, সাজেকে এক রাত থাকা, সাজেক থেকে খাগড়াছড়ি ফেরা এবং খাগড়াছড়ির কয়েকটি জায়গা ঘুরার জন্য সিএনজি পেয়ে যাবেন ৬ থেকে ৭০০০ টাকার মধ্যে। তবে কেউ বেশিদিন থাকলে খরচ বেশি হবে। ভ্রমররত সদ্যসের তথ্য এন্ট্রি করে সাজেক যাওয়ার অনুমতি নিতে হবে। এখান থেকে সেনাবাহিনির এসকোর্ট এর মাধ্যমে পর্যটকের গাড়িগুলো নিরাপদে সাজেকে পৌঁছে দেয়। তবে খেয়াল রাখতে হবে এখান থেকে সকাল ১১ টায় এবং দুপর ৩ টায় সেনাবাহিনীর এরকোর্ট পাওয়া যায়। তাই এ দুই সময়ে আপনাকে আসতে হবে।

চট্রগ্রাম থেকে যারা সাজেক পৌঁছাতে চান তাদের কেউ প্রথমে খাগড়াছড়ি পৌঁছাতে হবে। চট্রগ্রামের অক্সিজেন মোড়ে খাগড়াছড়ির বাস পেয়ে যাবেন। এখানে এসি ও নন এসি দুটোই বাস পেয়ে যাবেন। নন এসি বাসের ভাড়া লোক প্রতি ২৫০ টাকা। এর পর খাগছড়িতে নেমে চার্জার গাড়ি নিতে হবে। আপনি যদি এক রাত যাপন করেন তাহলে ৬ থেকে ৭ হাজারের মধ্যে হয়ে যাবে।

রাঙামাটি থেকে যারা সাজেক ভ্রমন করতে চান তারা সড়ক ও জলপথে যেতে পারবেন। রিজার্ভ ঘাট থেকে লঞ্চ ছাড়ে সকাল ৭টা থেকে ১০টার মধ্যে। লঞ্চের ভাড়া জন প্রতি ১৫০ থেকে ২০০ টাকা। বাসে যেতে চাইলে সকাল ৭ টা থেকে ৮ টার মধ্যে বাস ছাড়ে  জনপ্রতি ভাড়া নেই ২০০ টাকা। আর যদি মোটরসাইকেলে যেতে চান তাহলে প্রতিজনে ৪০০ টাকা ভাড়া নেই। যেভাবে ঢাকা ও চট্টগ্রামে খাগড়াছড়িতে নেমে গাড়ি নেওয়ার কথা বলেছি ঠিক একই ভাবে রাঙামাটি থেকেও নিতে হবে।

কক্সবাজার থেকে সাজেক ভ্রমন করতে হলে, কক্সবাজার থেকে খাগড়াছড়ির বাস সরাসরি নিতে হবে। শান্তি পরিবহনের বাস কক্সবাজার থেকে খাগড়াছড়ি যায়, ভাড়া ৫৫০ টাকা।

সাজেক পৌঁছে আপনি যেমন ভ্রমন করবেন সে অনুযায়ী খরচ হবে। তবে গ্রুপ করে গেলে খরচ কম হবে। সাজেক ভ্যালিতে ঘুরার জন্য আপনাকে চার্জার গাড়ির সাহায্য নিতে হবে। খাবারের খরচ প্রতি বেলা ১৫০ থেকে ২০০ টাকা মতো হবে। বছরে প্রত্যেক সময়ে সাজেক ভ্রমন করা যায়। তবে বর্ষাকালে সাজেক ভ্রমনে খরচ একটু কম হয়।

আরো পড়ুন: মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা প্রসেসিং - মালয়েশিয়া টুরিস্ট ভিসা খরচ

সাজেক ভ্যালির রিসোর্ট ভাড়া

বর্তমানে সাজেকে শতধিক রিসোর্ট রয়েছে। এরমধ্যে কয়েকটি রিসোর্ট এর নাম উল্লেখ করা হলো-

মেঘপুঞ্জি রিসোর্ট: সাজেকের সবথেকে জনপ্রিয় রিসোর্ট হলো মেঘপুঞ্জি রিসোর্ট। এই রিসোর্টে চার টি কটেজ রয়েছে। প্রতিটি কটেজে চারজন থাকতে পারবেন। এ রিসোর্টের ৩ টি কটেজের ভাড়া ৪০০০ টাকা এবং একটির ভাড়া ৪৫০০ টাকা। এই রিসোর্টে পানি ও বিদ্যুৎ এর সুন্দর ব্যবস্থা রয়েছে। 

মেঘ মাচাং রিসোর্ট: সুন্দর ভাবে সাজেকের সৌন্দর্য এ রিসোর্ট থেকে উপভোগ করা যায়। মেঘ মাচাং রিসোর্টে সর্বমোট ৫ টি কটেজ রয়েছে। এই কটেজগুলোর ভাড়া ৩৫০০ টাকা। তবে ছুটির দিনে ভাড়া বেশি নেই। প্রতিটি কটেজে মেঘ উপভোগ করার জন্য খোলা বারান্দা রয়েছে।

আদ্রিকা ইকো কটেজ: এই রিসোর্টটি খুবই খোলামেলা এখানে নিজেদের মতো থেকে সাজেক উপভোগ করা যায়। এই রিসোর্টটির বারান্দা বেশ প্রশস্থ, তাই খুব ভালোভাবে সাজেকের সৌন্দর্য দেখতে পাওয়া যায়। বারান্দায় খুব  সুন্দরভাবে বসার জায়গা করা আছে। এ রিসোর্টে ভাড়া ৩৫০০ তবে ছুটির দিনগুলোতে ৪০০০ টাকা হয়ে থাকে।

রিসোর্ট রুংরাং: সাজেকের খুবই জনপ্রিয় এই রিসোর্টটি। রিসোর্টের বারান্দা থেকে  পাহাড় ও মেঘের ভেলা দেখতে পাবেন। এ রিসোর্টের ভাড়া ২০০০ থেকে ২৫০০ টাকা হয়ে থাকে। তবে শুক্রবারে ৩০০০ টাকা হয়।

হাফং তং: এ রিসোর্টটির ব্যবস্থাপনা খুবই সুন্দর।  এ রিসোর্টে ৫ টি রুম রয়েছে যেগুলোর ভাড়া ২০০০ থেকে ২৫০০ টাকা হয়ে থাকে।

আলো রিসোর্ট: আলো রিসোর্ট সবথেকে পুরাতন একটি রিসোর্ট। কম খরচে যারা থাকতে চান তারা এ রিসোর্টটি বেছে নিন। এ রিসোর্টের রুম ৬ টি এবং ভাড়া ১৫০০ থেকে ১৮০০ পর্যন্ত হয়ে থাকে।

চাঁদের বাড়ির রিসোর্ট: এ রিসোর্ট থেকে মেঘেদের সৌন্দর্য খুব ভালোভাবে দেখা যায়। এখানে মোট ৮টি কটেজ রয়েছে যেগুলোর ভাড়া ৩৫০০ টাকা তবে ছুটির দিনে ভাড়া বেশি নিয়ে থাকে।

সাজেক রিসোর্ট: বাংলাদেশের সেনাবাহিনীরা এ রিসোর্ট টি পরিচালনা করে থাকে। রিসোর্টটি দোতলা বিশিষ্ট, চারটি কক্ষ রয়েছে। কাপলরাই বেশি এ রিসোর্টে থাকে। রুমগুলোর জানালা খুললেই সাজেকের সুন্দর প্রকৃতির রূপ দেখতে পাওয়া যায়। এ রিসোর্টের প্রতিটি কক্ষের ভাড়া ১০ থেকে ১৫ হাজার হয়ে থাকে।

লুুসাই কটেজ: লুসাই কটেজে সাজেক কটেজের ঠিক বিপরীত পাশে। সূর্যোদ্বয়ের অপরূপ দৃশ্য এই কটেজ থেকে সুন্দর ভাবে দেখা যায়। এছারাও খাওয়া দাওয়া, বিদ্যুৎ ও পানির সুব্যবস্থা রয়েছে। প্রতি রুমের ভাড়া ২০০০ থেকে ৪৫০০ পর্যন্ত হয়ে থাকে।

ছায়ানীড় ইকো রিসোর্ট:  এই রিসোর্ট খুবই সুন্দর একটি রিসোর্ট, প্রায় সবাই পচ্ছন্দ করে। এখানে তিনটি কটেজ রয়েছে, যার ভাড়া ৩০০০ থেকে ৩৫০০ টাকা।

এখানে আমরা দশটি রিসোর্টের নাম তুলে ধরেছি, তবে রিসোর্টের ভাড়ায় একটু গড়মিল হতে পারে। আপনি আপনার পচ্ছন্দের রিসোর্ট আগে পেতে হলে মোবাইলে বা ওয়েবসাইটে যোগাযোগ করে রিসোর্ট গুলো বুকিং করে নিবেন এবং রিসোর্টের ভাড়া নিশ্চিত ভাবে জেনে নিবেন। প্রকৃতির সকল সৌন্দর্য যেন সাজেক ভ্যালিতেই ঢেলে দেওয়া। মেঘের এই রাজ্য থেকে আপনারা সবাই ঘুরে আসুন এবং এর সৌন্দর্য উপভোগ করুন।

লেখকের শেষ বক্তব্য

সাজেক ভ্যালি কোথায় অবস্থিত - সাজেক ভ্যালি ভ্রমন খরচ সম্পর্কে আজকের এই ব্লগে সকল তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আশা করি সাজেক ভ্যালি কোথায় অবস্থিত - সাজেক ভ্যালি ভ্রমন খরচ সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।

এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। যদি আপনি এই ধরনের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন ব্লগ পোস্ট নিয়মিত পড়তে চান তাহলে আপনাকে প্রতিনিয়ত আমাদের এই ওয়েবসাইট ফলো করতে হবে।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url