প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিয়ম ও সুবিধা
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন অনেকেই উত্তলন করতে চান। তবে প্রবাসী ব্যাংক লোন নিয়ম ও সুবিধা সম্পর্কে অনেকের জানা নেই। যদি এ বিষয়গুলো আপনার জানার প্রয়োজন হয়ে থাকে তাহলে আমাদের আজকের আর্টিকেলটি পড়ে বিস্তারিতভাবে জেনে নিন।
অনেকের প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নেওয়ার প্রয়োজন হয়ে থাকে, তাই এ বিষয়গুলো সবার ধারনা থাকা উচিত। আমাদের আজকের আর্টিকেলটি পড়লে প্রবাসী ব্যাংক লোন নিয়ম, সুবিধা, কোন কোন ব্যাংক প্রবাসী লোন দেয়, প্রবাসী লোন পরিশোধের নিয়ম এসব তথ্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তো চলুন বিস্তারিতভাবে জেনে নিন।
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিয়ম
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে বর্তমানে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বর্তমানে বাংলাদেশে প্রবাসীদের সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে, পড়ালেখা করে চাকরি বা কাজ না পাওয়ার কারনে অনেকেই প্রবাসে পাড়ি জমাচ্ছে। এছারাও অনেকেই পড়ালেখার করে উচ্চশিক্ষা গ্রহনের জন্য প্রবাসে যাচ্ছে। তবে অনেকেই প্রবাসে যেতে ইচ্ছুক হলেও সামার্থ না থাকার কারনে যেতে পারছে না। আর প্রবাসী যেতে ইচ্ছুক ব্যাক্তিদের লক্ষ্য পূরনের জন্য সহায়তা করে থাকছে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক।
এছারাও প্রবাস থেকে এসে অনেকেই ভেবে পায় না কি করবে। ফলে প্রবাস থেকে দেশে ফিরে এসে অনেকেই ব্যাবসা শুরু করতে চায়। আর তাদের ঋন দিয়ে আর্থিক সহযোগিতা করে থাকে প্রবাসী ব্যাংকগুলো। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে সহজেই লোন নিয়ে আপনিও আপনার প্রবাস যাওয়ার ইচ্ছা ও প্রবাস থেকে ফিরে ব্যাবসা করার ইচ্ছা পূরন করতে পারবেন। কিভাবে প্রবাসী ব্যাংক থেকে লোন নিবেন জেনে নিন।
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন যদি আপনি নিতে চান তাহলে প্রথমেই আপনাকে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের নিকটস্থ কোনো একটি শাখায় যেতে হবে। সেখানে গিয়ে প্রয়োজনীয় সকল তথ্য দিয়ে ফর্ম পূরন করতে হবে এবং যেসব প্রয়োজনীয় কাগজপত্র তারা চাইবে সেগুলো জমা দিতে হবে। লোনের ধরনের ওপর ভিত্তি করে লোন নিতে আলাদা আলাদা তথ্য দেওয়া লাগে। বিষয়টি প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের শাখা থেকে বিস্তারিত ভাবে জেনে নিবেন। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন নিতে কিছু শর্ত ও যোগ্যতার প্রয়োজন হয়, সেগুলো যদি আপনি মানতে পারেন তাহলে সহজেই পেয়ে যাবেন প্রবসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে লোন।
এছারাও অনলাইনের মাধ্যমেও প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিতে আপনি আবেদন করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে Loan Application Form ডাউনলোড করতে হবে। এরপর সঠিক তথ্য দিয়ে ফরমটি পূরন করে প্রবাসী কল্যান ব্যাংকের যেকোনো একটি শাখায় জমা দিতে হবে। যদি আপনি লোন পাওয়ার যোগ্য হয়ে থাকেন তাহলে প্রবাসী ব্যাংক থেকে লোন আপনি পেয়ে যাবেন।
উপরের নিয়ম ফলো করলে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন আপনি পেয়ে যাবেন। তবে প্রবাসী ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার জন্য আপনি প্রবাসী কল্যান ব্যাংকের শাখায় চলে যাবেন। সেখানে গেলে আপনার লোন পাওয়া বেশি সুবিধা হবে বলে আমি মনে করি।
আরো পড়ুন: পূবালী ব্যাংক কি সরকারি - পূবালী ব্যাংক এর সুবিধা
প্রবাসী কল্যান ব্যাংক লোন সুবিধা
প্রবাসী কল্যান ব্যাংক থেকে লোন বিদেশ ভ্রমন করতে অথবা বিদেশ থেকে ফিরে এসেও লোন নেওয়া যায়। আমাদের দেশে প্রায় বেকারত্বের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। যার কারনে ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার গ্রাহকের সংখ্যাও বাড়ছে। তবে আপনি যেকোনো ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার আগে, যে ব্যাংক থেকে আপনি লোন নিবেন সে ব্যাংকের সুবিধা-অসুবিধা সম্পর্কে জেনে রাখা জরুরি। আপনি যদি প্রবাসী কল্যান ব্যাংক থেকে লোন নিতে চান তাহলে প্রথমে আপনাকে জেনে রাখতে হবে কোন কোন সুবিধা লোনগ্রহীতাকে প্রবাসী কল্যান ব্যাংক দিয়ে থাকে। তো চলুন তাহলে জেনে নিন প্রবসী কল্যান ব্যাংক লোন সুবিধা সম্পর্কে।
- বিদেশে কাজের জন্য যেতে প্রবাসী কল্যান ব্যাংক থেকে লোন নিলে, বিদেশ গিয়ে ইনকাম না করা পর্যন্ত এ লোন পরিশোধের সময় দেওয়া হয়।
- কোনো প্রকার জামানত ছাড়ায় প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋন দিয়ে থাকে। তবে কোনো কোনো ঋন ৫ লাখ পর্যন্ত জামানত ছাড়া দিয়ে থাকে।
- সুদের হার ৭ থেকে ৯ শতাংশ হয়ে থাকে।
- বিদেশে কাজের উদ্দেশ্যে যাওয়া ছাড়াও, বিদেশে থেকে দেশে ফিরে এসে বিভিন্ন ব্যাবসা বানিজ্য অথবা অন্য কোনো প্রকল্পের জন্য প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন দিয়ে থাকে।
- প্রবাসীরা বিদেশে গিয়ে যদি আর্থিকভাবে কোনো ধরনের সমস্যাই পড়ে যায়, তাহলে সে সমস্যা সমাধানের জন্য প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন দিয়ে থাকে।
- প্রবাসী কল্যান ব্যাংক থেকে দীর্ঘমেয়াদী লোন পাওয়া যায়।
- এ ব্যাংক থেকে লোন নিতে কঠিন কোনো শর্তের মুখোমুখি হতে হয় না বরং সহজ শর্তে লোন পাওয়া যায়।
প্রবাসী কল্যান ব্যাংক থেকে লোন নিতে এ ধরনের সুবিধা প্রবাসী কল্যান ব্যাংকের গ্রাহকরা পেয়ে থাকেন। আশা করি প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের সুবিধাগুলো সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন।
আরো পড়ুন: ব্যাংক ও বীমার মধ্যে পার্থক্য - বীমা কি ও কেন
কোন কোন ব্যাংক প্রবাসী লোন দেয়
বিভিন্ন কাজ ক্ষেত্রে যারা বিদেশ যেতে ইচ্ছুক তাদের আর্থিকভাবে সহায়তা করে থাকছে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক। ভালো কোনো কর্মসংস্থান দেশে তৈরি করতে না পারার কারনে প্রবাসে পাড়ি জমাতে হচ্ছে অনেক মানুষকে। তবে বিদেশে যেতে বড় ধরনের অর্থ খরচ হওয়ার কারনে, অনেকেই বিদেশ যেতে পারেনা। আর এদিক বিবেচনা করেই প্রবাসী ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সে ব্যাংকগুলো থেকে সহজ শর্ত পূরন করেই প্রবাসী লোন নিতে পারবেন। প্রবাসী ব্যাংক লোন যারা নিতে চায়, অনেকেই জানে না যে কোন কোন ব্যাংক থেকে প্রবাসী লোন পাওয়া যায়। জেনে নিন কোন কোন ব্যাংক প্রবাসী লোন দিয়ে থাকে।
বাংলাদেশে বেশ কয়েকটি সরাকারি ও বেসরকারী ব্যাংক রয়েছে যে ব্যাংকগুলো প্রবাসী লোন দিয়ে থাকে। সরকারি যে ব্যাংকগুলো প্রবসী লোন দিয়ে থাকে সেগুলো হলো-
- প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক
- জনতা ব্যাংক
- সোনালী ব্যাংক
বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মধ্যে যে ব্যাংকগুলো প্রবাসী লোন দিয়ে থাকে সেগুলো হলো-
- ডাচ বাংলা ব্যাংক
- ইসলামী ব্যাংক
- ব্র্যাক ব্যাংক
- ইস্টার্ন ব্যাংক
- প্রাইম ব্যাংক
- সিটি ব্যাংক
- এইচএসবিসি ব্যাংক
- স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক
আপনি যদি প্রবাসী লোন নিতে চান, তাহলে উপরের বলা ব্যাংকগুলো থেকে লোন নিতে পারেন। এর জন্য আপনি যে ব্যাংকে লোন নিবেন সে ব্যাংকের শর্ত আপনাকে পূরন করতে হবে।
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক কত টাকা লোন দেয়
প্রবাসী লোন যে ব্যাংকগুলো দিয়ে থাকে তার মধ্যে সবথেকে অন্যতম ব্যাংক হলো প্রবাসী কল্যান ব্যাংক। প্রবাসীদের সহায়তা করার জন্যই প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। অনেক বেকার যুবক আর্থিক সমস্যার কারনে প্রবাসে কাজ ক্ষেত্রে যেতে পারে না। আর এসব বেকারদের কর্মসংস্থান তৈরি করতে আর্থিক সহায়তা করে থাকে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক কত টাকা লোন দিয়ে থাকে অনেক লোন গ্রহীতা সঠিক তথ্য জানেন না। তবে লোন নেওয়ার আগে বিষয়টি জেনে রাখা ভালো। তো চলুন জেনে নিন প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক কত টাকা লোন দেয়।
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক কত টাকা লোন দেয় তা নির্ভর করে লোনের প্রকারভেদের ওপর। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক ৪ ধরনের লোন দিয়ে থাকে। সেগুলো হলো-
- অভিবাসন লোন
- পুনর্বাসন লোন
- বঙ্গবন্ধু অভিবাসী বৃহৎ পরিবার লোন
- বিশেষ পুনর্বাসন লোন
অভিবাসন লোন: প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক ৩ বছর মেয়াদে ১ থেকে ৩ লক্ষ টাকা পর্যন্ত অভিবাসন লোন দিয়ে থাকে। এ ধরনের লোনের সরল সুদের হার ৯%। যারা বিদেশ যাওয়ার জন্য ভিসা হাতে পাওয়ার পরেও আর্থিক সংকটের কারনে যেতে পারছেনা তারা এ লোন নিতে পারবে।
পুণর্বাসন লোন: প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে ১০ বছর মেয়াদে সর্বোচ্চ ৫০ লক্ষ টাকা পুনর্বাসন লোন পাওয়া যায়। এ লোনের সরল সুদের হার ৯%। বিদেশ থেকে দেশে ফিরে যারা কোনো প্রকল্প গ্রহন করুতে ইচ্ছুক তাদের এ ধরনের লোন প্রদান করা হয়।
বঙ্গবন্ধু অভিবাসী বৃহৎ পরিবার লোন: প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে এ ধরনের লোন সর্বোচ্চ ৫০ লক্ষ টাকা ১০ বছর (সম্ভবত) মেয়াদে পাওয়া যায়। এ ধরনের লোনের সুদের হার মহিলাদের জন্য ৭% এবং পুরুষদের জন্য ৯% হয়ে থাকে। বিদেশে কর্মরত কোনো ব্যক্তির পরিবারের সদস্য আর্থিক সমস্যার কারণে যদি লোন নিতে চাই তাহলে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক এ ধরনের লোন দিয়ে থাকে।
বিশেষ পুনর্বাসন লোন: প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে এ ধরনের লোন ৫ বছর মেয়াদে লোন দিয়ে থাকে ১ থেকে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। এ লোনের সুদের হার ৪%।
তাহলে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে ১ লক্ষ টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ৫০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লোন পাওয়া যাবে।
আরো পড়ুন: বাংলাদেশে বিনা জামানতে ঋন দেয় কোন ব্যাংক
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন পরিশোধের নিয়ম
বিভিন্ন কাজে আমাদের লোন দিয়ে আর্থিক ভাবে সহায়তা করে থাকে ব্যাংক। তবে যেকোনো ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার পরে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সেটা পরিশোধ করতে হয়। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক এর ব্যতিক্রম নয়। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে আপনি লোন নিলে তা যথাযথ সময়ের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে। অনেকেই প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের লোন পরিশোধের নিয়ম সম্পর্কে প্রশ্ন করে থাকেন, যে কিভাবে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন পরিশোধ করতে হয়। জেনে নিন প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন পরিশোধের নিয়ম সম্পর্কে।
প্রবাসী কল্যান ব্যাংকে আপনি কোন ধরনের লোন নিচ্ছেন এবং কত বছরের মেয়াদে নিচ্ছেন সে অনুযায়ী লোন আপনাকে পরিশোধ করতে হবে। প্রবাসী কল্যান ব্যাংক লোন দুই ভাবে আপনি পরিশোধ করতে পারেন। প্রথমত আপনি ব্যাংকের শাখায় গিয়ে লোন পরিশোধ করে আসতে পারেন। আবার অনলাইনের মাধ্যমেও লোন পরিশোধ করতে পারেন।
অনলাইনে নগদ, রকেট, বিকাশের মাধ্যমে লোন আপনি পরিশোধ করতে পারবেন। যারা দেশের বাইরে অবস্থান করছেন, তারা অনলাইনের মাধ্যমে লোন পরিশোধ করতে পারেন। কত টাকার লোন কতদিন মেয়াদে নিচ্ছেন সেদিক হিসাব করে মাসিক কিস্তিতে লোন আপনাকে পরিশোধ করতে হবে।
আর যদি আপনি নিয়ম মেনে সঠিক হিসেবে সময়মতো কিস্তি পরিশোধ না করেন তাহলে এর জন্য জরিমানা প্রযোজ্য হবে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক থেকে। আপনি যখন ব্যাংক থেকে লোন নিতে যাবেন তখন ব্যাংক থেকে আপনাকে বিষয়গুলো বিস্তারিতভাবে বলে দেওয়া হবে। আশা করি প্রবাসী ব্যাংক লোন পরিশোধের নিয়ম সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন।
পরিশেষে বলতে চাই, প্রবাসী কল্যান ব্যাংক প্রবাসীদের জন্য এবং যারা প্রবাসে যেতে ইচ্ছুক তাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ন। প্রবাসীদের বিভিন্ন আর্থিক সমস্যা সমাধানের জন্য এ ব্যাংক সহজ শর্তে লোন দিয়ে থাকে। এছারাও যারা বিদেশে থেকে দেশে ফিরে এসে বেকার হয়ে যায়, তাদের কর্মসংস্থান তৈরিতে সহজ শর্তে লোন দেয় এ ব্যাংক। আর এভাবেই লোন দিয়ে হাজারো বেকার যুবকের কর্মসংস্থানের জন্য বিশেষভাবে কাজ করে যাচ্ছে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক।
আরো পড়ুন: দারিদ্র বিমোচনে গ্রামীণ ব্যাংকের ভূমিকা
লেখকের শেষ বক্তব্য
প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিয়ম ও সুবিধা সম্পর্কে আজকের এই ব্লগে সকল তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আশা করি প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিয়ম ও সুবিধা সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।
এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। যদি আপনি এই ধরনের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন ব্লগ পোস্ট নিয়মিত পড়তে চান তাহলে আপনাকে প্রতিনিয়ত আমাদের এই ওয়েবসাইট ফলো করতে হবে।