কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি বিস্তারিত জানুন
কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে চাইছেন? তাহলে আজকের আর্টিকেলটি পড়ুন। আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা আপনাকে জানিয়ে দেব কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতিসহ কর্মসংস্থান ব্যাংক সম্পর্কে আরও গুরুত্বপূর্ন তথ্যগুলো।
দেশের বেকার যুবক ও যুব মহিলাদের দারিদ্র বিমোচনের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে কর্মসংস্থান ব্যাংক। এ ব্যাংকের মাধ্যমে বেকারদের আত্নকর্মসংস্থান তৈরি হয়ে থাকে। তাই আপনি যদি কর্মসংস্থান লোন নিতে চান তাহলে আপনার অনেক উপকারে আসবে আমাদের আজকের আর্টিকেলটি। আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি, কর্মসংস্থান ব্যাংক প্রবাসী লোন, কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন সুদের হার, লোন পরিশোধ পদ্ধতি ও এ ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা সম্পর্কে ধারনা পেয়ে যাবেন। তো চলুন তাহলে কর্মসংস্থান ব্যাংক সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়া যাক।
কর্মসংস্থান ব্যাংক কি সরকারি
কর্মসংস্থান ব্যাংক সম্পর্কে আমাদের মধ্যে কেউ জানেন আবার অনেকের জানা নেই। যাদের এ ব্যাংক সম্পর্কে ধারনা নেই তারা অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন কর্মসংস্থান ব্যাংক সরকারি কি-না। তাহলে জেনে নিন কর্মসংস্থান ব্যাংক সরকারি নাকি বেসরকারি।
কর্মসংস্থান ব্যাংক সরকারি মালিকানাধীন একটি ব্যাংক। এ ব্যাংকটি রাষ্ট্রীয়ভাবেই পরিচালনা হয়ে থাকে। ১৯৯৮ সালে বেকারদের কথা চিন্তা করে এ ব্যাংকটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। বেকারদের আত্নকর্মসংস্থানের মধ্য দিয়ে যাতে দেশে দারিদ্র বিমোচন হয় সে কারনে কর্মসংস্থান ব্যাংকের সৃষ্টি। বেকারদের আর্থিক সহযোগিতা দিয়ে বিভিন্ন শিল্প গড়ে তুলার লক্ষ্যে এ ব্যাংকটি কাজ করে থাকে।
বর্তমানে বাংলাদেশের বেকারদের সংখ্যা ক্রমাগতভাবে বেড়ে চলেছে, যার কারনে কর্মসংস্থান ব্যাংকের গ্রাহকের সংখ্যাও বেড়েছে। উচ্চ শিক্ষা অর্জনের পরেও মিলছেনা চাকরি, যার কারনে বেকার থাকতে হচ্ছে অনেককেই। ফলে তারা বেকার হয়ে বসে না থেকে কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে আর্থিক সহযোগিতা নিয়ে আত্নকর্মসংস্থান তৈরি করছে এবং বেকার জীবন থেকে বের হয়ে আসতে পারছে।
আরো পড়ুন: প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিয়ম ও সুবিধা
কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি
বাংলাদেশের অনেক যুবক শিক্ষিত হলেও, জীবনযাপন করছে বেকার হয়ে। তাই তাদের আত্নকর্মসংস্থান তৈরির উপায় হিসেবে সরকার কর্মসংস্থান ব্যাংকের উদ্যোগ নিয়েছেন। অনেক বেকার যুবক মূলধনের অভাবে নিজের আত্নকর্মংসংস্থান তৈরি করতে পারছে না। তাই তাদের মূলধন দিয়ে কর্মসংস্থান ব্যাংক সহায়তা করে থাকছে। আপনি কি দীর্ঘদিন যাবৎ বেকার আছেন এবং কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে লোন নিতে চান? তাহলে জেনে নিন কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতির উপায় কি-
কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে লোন পেতে হলে প্রথমেই আপনার মধ্যে যোগ্যতা থাকা লাগবে। তাই প্রথমে জেনে নিন কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পেতে আবেদনকারীর কি কি যোগ্যতা থাকা লাগবে।
কর্মংস্থান ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার যোগ্যতা:
- যিনি কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে লোন নিবেন তাকে অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
- কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে লোন নিতে হলে আপনার বয়স ১৮ থেকে ৪৫ বছরের মধ্যে হতে হবে। তবে কোনো কোনো ক্ষেত্রে বয়স ৫০ হলেও চলবে।
- যে এলাকার শাখায় লোন নিতে আবেদন করবে সে এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে।
- আবেদনকারী যদি কোনো ব্যাংক থেকে ঋন খেলাপি করে থাকে, তাহলে কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে লোন নিতে আবেদন গ্রহনযোগ্য হবে না ।
- যে কোন প্রকল্প পরিচালনায় প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
- আবেদনকারীকে বেকার বা অর্ধবেকার হতে হবে।
- আবেদনকারীকে অন্তত পঞ্চম শ্রেনী পাস হতে হবে।
- আবেদনকারীর পক্ষ থেকে একজন জামিনদার থাকতে হবে।
কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে যদি আপনি লোন নিতে চান, তাহলে উপরের বলা যোগ্যতাগুলো আপনার মধ্যে থাকতে হবে। এরপর জেনে নিন কর্মসংস্থান ব্যাংক লোনের কি কি খাত রয়েছে। কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার আগে জেনে রাখা ভালো কোন কোন খাতে ঋন সুবিধা দেওয়া হয়।
কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার খাতসমূহ:
- ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প
- প্রাণি সম্পদ
- মৎস সম্পদ
- বাণিজ্যিক খাত
- সেবা খাত
- শিল্প কারখানা
- যানবহন ও পরিবহন
- অনান্য উৎপাদনশীল প্রকল্প
কর্মংস্থান ব্যাংকে লোন পেতে যেসব কাগজপত্র প্রয়োজন সেগুলো হলো-
- লোন গ্রহীতার জাতীয় পরিচয় পত্র।
- সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের ৪ কপি রঙিন ছবি।
- প্রশিক্ষণ সম্পন্ন হলে তার প্রমানপত্র।
- আবেদনকারীর যিনি জামিনদার হবেন তার জাতীয় পরিচয় পত্র এবং পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি রঙিন ছবি।
- আবেদনকারীর ও জামিনদারের স্থায়ী ঠিকানা সহ প্রমানের কাগজ।
এবার জেনে নিন কর্মসংস্থান লোন পেতে হলে আপনাকে কি কি পদ্ধতি অনুসরণ করতে হবে।
১. প্রথমে উপরে উল্লিখিত কাগজপত্র গুলো সংগ্রহ করে নিবেন।
২. এরপর আপনার নিকটস্থ কোনো একটি কর্মসংস্থান ব্যাংকের শাখায় গিয়ে, আবেদন ফরম সংগ্রহ করে তা সঠিকভাবে পূরন করতে হবে।
৩. আবেদন ফরম পূরন হয়ে গেলে যে ব্যাংক থেকে ফরম তুলেছেন সে ব্যাংকে জমা দিয়ে দিবেন।
৪. জমা করার ৪৫ দিনের মধ্যে সেটা মঞ্জুর করা হবে। আর যদি আপনি লোন পাওয়ার যোগ্য না হন তাহলে আপনাকে অযোগ্য বিবেচিত করা হবে এবং তার সাথে জানিয়ে দেওয়া হবে কি কারনে আপনি অযোগ্য হলেন।
উপরের নিয়মটি ফলো করে কর্মসংস্থান লোন পেতে আবেদন করবেন, যোগ্য হলেই লোন পেয়ে যাবেন। এছারাও অনলাইনের মাধ্যমেও আবেদন ফরম তৈরি করা যায়।
কর্মসংস্থান ব্যাংক প্রবাসী লোন
বর্তমানে বাংলাদেশে একটি অন্যতম সমস্যা হয়ে দাড়িয়েছে বেকারত্ব। তাই বেকারত্বের জীবন থেকে বেড়িয়ে আসতে অনেকেই পাড়ি জমাতে চায় দেশের বাইরে। কিন্তু বিদেশ গমনে বড় ধরনের অর্থ খরচ হয়ে থাকে। তাই এমন অনেক যুবক রয়েছেন যারা আর্থিক সংকটের কারনে বিদেশ যেতে পারে না। তাই তাদের কথা চিন্তা করে বাংলাদেশের অনেক ব্যাংক প্রতিষ্ঠান প্রবাসী লোন দিয়ে মানুষের প্রবাসে যাওয়ার ইচ্ছা পূরন করে থাকছে। যারা প্রবাসী লোন নিতে ইচ্ছুক তাদের মধ্যে অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন কর্মসংস্থান ব্যাংক প্রবাসী লোন সম্পর্কে। তো চলুন বিস্তারিতভাবে জেনে নিন।
বাংলাদেশের যে ব্যাংকগুলো প্রবাসী লোন দিয়ে থাকে সে ব্যাংকগুলোর তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশ কর্মসংস্থান ব্যাংক। কর্মসংস্থান ব্যাংক শুধু দেশে বেকারদের আত্নকর্মসংস্থান তৈরিতে সহায়তা করে না বরং প্রবাসী যেতে ইচ্ছুক ব্যাক্তিদের লোন দিয়ে থাকে। বাংলাদেশের সরকার মালিকানাধীন একটি ব্যাংক হলো বাংলাদেশ কর্মসংস্থান ব্যাংক। কর্মসংস্থান ব্যাংক প্রবাসী লোন দিয়ে প্রবাসীদের কল্যানে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। এ ব্যাংকও বেকারদেও, যারা বিদেশে গিয়ে কিছু করতে চায় তাদের আর্থিক সহযোগিতা দিয়ে থাকছে।
আপনি যদি কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে প্রবাসী লোন নিতে চান, তাহলে আপনার নিকটস্থ কর্মসংস্থান যেকোনো একটি ব্যাংকের শাখায় যোগাযোগ করুন। সেখানে গিয়ে বিস্তারিতভাবে জেনে নিন, প্রবাসী লোন তারা কিভাবে দিয়ে থাকে। সেখানে গেলে আপনি নির্ভূল তথ্য পেয়ে যাবেন। তবে প্রবাসী লোন নিতে এ ব্যাংকে কোনো কঠিন শর্ত পূরণ করার প্রয়োজন পড়ে না, সহজেই পেয়ে যাবেন কর্মসংস্থান লোন। শুধু প্রয়োজনীয় কাগজপত্রগুলো অর্থ্যাৎ প্রবাসে যাওয়ার জন্য ডকুমেন্টস দেখা লাগবে।
আরো পড়ুন: বাংলাদেশে বিনা জামানতে ঋন দেয় কোন ব্যাংক
কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন সুদের হার
কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে আমাদের মধ্যে অনেকেরই লোন নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে। তবে অনেকের জানা নেই কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে লোন নিতে হলে সুদের হার কত হয়। যে কোনো ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার আগে জেনে নিতে হবে সুদের হার সম্পর্কে। তাই জেনে নিন কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন সুদের হার কত।
কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে অল্প সুদে লোন পাওয়া যায় এবং লোন পেতে জটিল কোনো শর্ত পূরনের প্রয়োজন পরে না। কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন সুদের হার বিভিন্ন খাতের জন্য ভিন্ন হয়ে থাকে। যেমনঃ
- কৃষিখাতে ৮ থেকে ৯%
- প্রাণিসম্পদ খাতে ১০%
- বাণিজ্যিক খাতে ১৩%
- ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পে ১৩%
এ ছিল কর্মসংস্থান ব্যাংকের সুদের হার। তবে সুদের হার পরিবর্তনশীল হতে পারে, তাই লোন নেওয়ার আগে কর্মসংস্থান ব্যাংকের যেকোনো একটি শাখায় গিয়ে নিশ্চিত ভাবে জেনে নিবেন।
কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পরিশোধ পদ্ধতি
আর্থিক সমস্যা দূর করতে আমরা বিভিন্ন ব্যাংকে লোনের মাধ্যমে সাহায্য নিয়ে থাকি। তবে আপনি যে ব্যাংক থেকেই লোন নেন না কেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সেটা পরিশোধ করতে হবে। প্রত্যেক ব্যাংকের এ নিয়ম রয়েছে শুধু নিয়মের ধরন আলাদা হয়ে থাকে। কর্মসংস্থান ব্যাংকের ক্ষেত্রেও, আপনি লোন নিলে সেটা পরিশোধ করতে হবে। তবে প্রশ্ন হলো কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পরিশোধের পদ্ধতি কি। তাহলে চলুন জেনে নিন কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পরিশোধ পদ্ধতি সম্পর্কে।
কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পরিশোধ করতে হলে আপনি কোন ধরনের লোন কোন প্রকল্পে নিয়েছেন এবং কত বছর মেয়াদে নিয়েছেন সেটি বিবেচনা করে লোন পরিশোধ করতে হবে। সাধারনত কর্মসংস্থান ব্যাংক লোনের মেয়াদের সময় ২ থকে ৫ বছর পর্যন্ত হয়ে থাকে। আর এ লোন আপনি মাসিক, দ্বি মাসিক, ত্রৈমাসিক কিংবা বাৎসরিক চুক্তি অনুযায়ী পরিশোধ করতে পারবেন। আপনি যে প্রকল্পের জন্য লোন নিয়েছেন সেটি যদি বাৎসরিক আয় হয়, তাহলে আপনি বাৎসরিক কিস্তিতে লোনের টাকা পরিশোধ করতে পারবেন।
কর্মসংস্থান ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা
বাংলাদেশের বেকার যুবক ও যুবতীদের আত্নকর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিচ্ছে কর্মসংস্থান ব্যাংক। বেকারদের স্বাবলম্বী হতে সাহায্য করছে এ ব্যাংকটি। তাই অনেকেই এ ব্যাংক থেকে লোন নিতে আগ্রহী। তবে ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার আগে সে ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা জেনে তারপর লোন নেওয়া উচিত। তাই আপনি যদি কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে লোন নিতে চান, তাহলে জেনে নিন কর্মসংস্থান ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা সম্পর্কে।
- কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে লোন নিতে কঠিন কোনো শর্ত পূরন করতে হয় না। সহজ শর্তে বেকার যুবক ও যুবতীরা তাদের কর্মসংস্থান তৈরির জন্য লোন পেয়ে যাবে।
- কর্মসংস্থান ব্যাংক শুধু এক ধরনে প্রকল্প গ্রহনের জন্য ঋন প্রদান করে না। এ ব্যাংকটি বিভিন্ন প্রকল্পের আওতায় ঋন প্রদান করে থাকে।
- কোনো প্রকার জামানত ছাড়াই এ ব্যাংক আত্নকর্মসংস্থান তৈরিতে ২০ হাজার থেকে ৫ লাখ পর্যন্ত টাকা ঋন দিয়ে থাকে।
- এ ব্যাংকে সুদের হার অনান্য ব্যাংকের থেকে কম হয়ে থাকে, অর্থ্যাৎ স্বল্প সুদে ঋন পাওয়া যায়।
এ ছিল কর্মসংস্থান ব্যাংকের সুযোগ সুবিধা।
দেশে বেকারদের সংখ্যা বাড়ছে, তাই কর্মসংস্থান ব্যাংকের গুরুত্বও আমাদের দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে অনেকটাই প্রভাব পড়েছে। বেকার জীবনে না কাটিয়ে কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে লোন নিন এবং নিজের আত্নকর্মসংস্থান তৈরি করুন। এ ব্যাংকে সামান্য শর্ত পূরনের মাধ্যমে লোন পেয়ে যাবেন।
আরো পড়ুন: ব্যাংক ও বীমার মধ্যে পার্থক্য - বীমা কি ও কেন
লেখকের শেষ বক্তব্য
কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি - কর্মসংস্থান ব্যাংক কি সরকারি সে সম্পর্কে আজকের এই ব্লগে সকল তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আশা করি কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি - কর্মসংস্থান ব্যাংক কি সরকারি সে সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।
এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। যদি আপনি এই ধরনের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন ব্লগ পোস্ট নিয়মিত পড়তে চান তাহলে আপনাকে প্রতিনিয়ত আমাদের এই ওয়েবসাইট ফলো করতে হবে।