ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম

ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট খুলতে চাইছেন? নিশ্চয় আপনার জানা নেই কিভাবে  ইসলামী ব্যাংকের একাউন্ট খুলতে হয়। আজকের আর্টিকেলে আমরা ইসলামী ব্যাংকের একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে জানিয়ে দিব। তাই আপনি যদি ইসলামী ব্যাংকের একাউন্ট খুলতে চান তাহলে আমাদের আজকের আর্টিকেলটি আপনাকে পড়তে হবে।

ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম

আমাদের বিভিন্ন প্রয়োজন মেটাতে ব্যাংকের সাহায্য নিতে হয়, যার কারনে আমাদের ব্যাংকে একাউন্ট খুলে রাখতে হয় । অনেকেই ইসলামী ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে চাইছেন, কিন্তু বুঝে উঠতে পারছেন না কিভাবে একাউন্ট খুলতে হয়। তো চলুন তাহলে বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়া যাক ইসলামী ব্যাংকের একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে।

ইসলামী ব্যাংকের একাউন্ট কত প্রকার

ইসলামী ব্যাংক শরিয়াহ মোতাবেক পরিচালিত হয়ে থাকে। বর্তমানে বাংলাদেশে অনেকগুলো ইসলামী ব্যাংক গড়ে উঠেছে যেগেুলো জনগনের পাশে আস্থার সাথে রয়েছে। তাই এ ব্যাংকটি জনগনের কাছে খুবই বিশ^স্ত হয়ে উঠেছে। আর এজন্য অনেকেই ইসলামী ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে আগ্রহী। যারা ইসলামী ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে চাইছেন, তারা অনেকেই জানতে চান যে ইসলামী ব্যাংকের একাউন্ট কত প্রকার হয়ে থাকে। তো চলুন জেনে নিন ইসলামী ব্যাংকের একাউন্ট কত প্রকার। 

ইসলামী ব্যাংকের একাউন্ট বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। তবে ছয় ধরনের একাউন্ট বেশি খোলা হয়। সেগুলো হলো-

  • সেভিংস একাউন্ট 
  • কারেন্ট একাউন্ট 
  • স্টুডেন্ট একাউন্ট 
  • ইসলামী সেভিংস একাউন্ট 
  • ফিক্সড ডিপোজিট একাউন্ট
  • সুপার সেভিংস একাউন্ট

এ ছয় ধরনের একাউন্ট ইসলামী ব্যাংকে পরিচালিত হয়ে থাকে। আপনার সুবিধা মতো এ ছয় ধরনের একাউন্টের মধ্যে যেকোনো একটি একাউন্ট তৈরি করে নিতে পারেন। এবং সেখানে টাকা লেনদেন আপনি সহজেই করতে পারবেন।

আরো পড়ুন: ব্যাংক ও বীমার মধ্যে পার্থক্য - বীমা কি ও কেন

ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট সুবিধা

বাংলাদেশের বেসরকারি ব্যাংকগুলোর পচ্ছন্দের তালিকায় প্রথমে রয়েছে ইসলামী ব্যাংক। এ ব্যাংকে গ্রাহকের জন্য সুযোগ সুবিধা রয়েছে। তবে অনেকেই ইসলামী ব্যাংক একাউন্টের সুবিধা সম্পর্কে জানেন না। তবে ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট খোলার আগে একজন গ্রাহকের অবশ্যই জেনে নিতে হবে, ব্যাংক একাউন্ট খোলার সুবিধা গুলো কি কি। জেনে নিন ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট সুবিধা গুলোর সম্পর্কে।

  • একটি চেক বই দেওয়া হয়। 
  • এটিএম কার্ড দেওয়া হয়। 
  • আপনি ইচ্ছা করলে যেকোনো সময় আপনার একাউন্ট এক শাখা থেকে অন্য শাখায় শিফট করতে পারবেন। 
  • অনলাইন ব্যাংকিং এর মাধ্যমে টাকা লেনদেন করা যায়।
  • অনলাইন ছাড়াও অফলাইনেও লেনদেন সুবিধা দেওয়া হয়।  
  • ইসলামী ব্যংকে একাউন্ট খোলার পর যদি আপনি কোনো সমস্যাই পড়েন এবং তাদের কাছে সাহায্য চান তাহলে আপনার সমস্যা তাড়াতাড়ি সমাধান করে থাকে।
  • গ্রাহকদের বিশ্বাসযোগ্য একটি ব্যাংক।

এ ছিল ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট এর সুবিধা। এসব ছাড়াও আরও অনেক সুবিধা ইসলামী ব্যাংক একাউন্টে রয়েছে।

ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম 

বাংলাদেশে জনপ্রিয় ব্যাংকগুলোর তালিকায় ইসলামী ব্যাংক রয়েছে। শুধু দেশেই নয়, দেশ ও দেশের বাইরে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ইসলামী ব্যাংক। বর্তমানে দেশব্যাপী প্রচুর শাখা ইসলামী ব্যাংকে তৈরি হয়েছে, যেগুলো গ্রাহকদের সুবিধা দিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। এ ব্যাংকটি শরীয়াহ ভিত্তিক পরিচালিত হয়ে থাকে, যার কারনে এ ব্যাংকের জনপ্রিয়তা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই এখন অনেকেই এ ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে আগ্রহী। তবে যারা এ ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে চাইছেন তাদের অনেকের জানা নেই ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম কি। যার কারনে অনেকেই বিভ্রান্তিতে পড়ে যান। তবে চিন্তিত হবেন না নিচের আলোচনা থেকে জেনে নিন ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম কি।

প্রথমে জেনে নিন ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে-

  • ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট খুলতে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র। 
  • পাসপোর্ট আকারের দুই কপি ছবি। 
  • আপনার আয়ের উৎস প্রমানসহ লাগবে। 
  • বিদ্যুৎ বিল অথবা গ্যাস বিল আপনার ঠিকানা সঠিক আছে কিনা এজন্য এ দুটি বিষয়ের কাগজ লাগবে। 
  • যাকে নমিনি করবেন তার ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি এবং পাসপোর্ট সাইজের এক কপি ছবি।

এসব তথ্য ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট খুলতে প্রাথমিক পর্যায়ে আপনার লাগবে। তবে এসব ছাড়াও আপনি কোন ধরনের একাউন্ট খুলবেন তার ওপর নির্ভর করে আরও বেশ কিছু তথ্য লাগতে পারে। এখন জেনে নিন ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম-

ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট আপনি অফলাইন অথবা অনলাইন দুইভাবে খুলতে পারেন। অফলাইনে একাউন্ট খুলতে চাইলে আপনি আপনার নিকটস্থ একটি ইসলামী ব্যাংকের শাখায় উল্লেখ তথ্যগুলো নিয়ে চলে যাবেন। সেখানে গেলে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ একটি আবেদন ফরম দিবেন, সেটি পূরন করবেন। এরপর যা করতে হবে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আপনাকে ভালোভাবে বুঝিয়ে দিবে।

আর অনলাইনে যদি ইসলামী ব্যাংকের একাউন্ট খুলতে চান তাহলে কি করতে হবে জেনে নিন-

  • প্রথমে আপনাকে ইসলামী ব্যাংকের ওয়েবসাইট খুলতে হবে।
  • এরপর আ্যাকাউন্ট খুলে লিঙ্কে ক্লিক করুন। 
  • তারপর কোন ধরনের একাউন্ট খুলতে চান সেটা নির্বাচন করুন। 
  • আপনার ব্যাক্তিগত সব ধরনের তথ্য দিন। 
  • ফোন নাম্বার ও ইমেল ঠিকানা দিন। 
  • আপনার আয়ের উৎস কি তার তথ্য দিন। 
  • আপনার একাউন্টের জন্য পাসওয়ার্ড তৈরি করে নিন। 
  • একাউন্ট খোলার জন্য আবেদনটি জমা দিয়ে দিন।

আবেদন জমা দেওয়ার পর, একাউন্ট তৈরি হতে কয়েকদিন সময় লাগবে। এ নিয়ম ছাড়াও সেলফিন অ্যাপের মাধ্যমে খুবই সহজেই ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট খোলা যায়। এজন্য প্রথমে আপনাকে সেলফিন অ্যাপ রেজিস্টার করতে হবে। এরপর অ্যাপে দেখানো নিয়ম ফলো করে খুলে নিতে পারবেন ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট। অনলাইনে ব্যাংক একাউন্ট খোলার সময় যদি কোনো সমস্যাই পড়েন তাহলে ব্যাংকের গ্রাহক সেবা কেন্দ্রে যোগাযোগ করতে পারেন, সেখানে  গেলে বিস্তারিত সরাসরি ভাবে তারা দেখিয়ে দেবে।

ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট খুলতে কত টাকা লাগে

ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট খুলতে কত টাকা লাগে

ইসলামী ব্যাংক জনপ্রিয়তার দিক থেকে অনেকটাই এগিয়ে। জনগন তাদের অর্জিত  টাকা নিরাপত্তার সাথে কোনো প্রকার ঝুঁকি ছাড়ায় এ ব্যাংকে জমা করতে পারে। এছারাও এ ব্যাংক থেকে গ্রাহকরা বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধা পেয়ে থাকে। যার কারনে অনেকেই এ ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে চায় এবং জানতে চায় এ ব্যাংকে একাউন্ট খুলতে কত টাকা লাগে। আপনিও কি ইসলামী ব্যাংকের একাউন্ট খুলতে চাইছেন? কিন্তু আপনার জানা নেই ইসলমী ব্যাংকের একাউন্ট খুলতে কত টাকা লাগে?  তবে একাউন্ট খোলার আগে আপনার জানা প্রয়োজন কত টাকা লাগে ইসলামী ব্যাংকের একাউন্ট খোলার জন্য। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক ইসলামী ব্যাংকের একাউন্ট খুলতে কত টাকা লাগে।

ইসলামী ব্যাংকের একাউন্ট খুলতে কত টাকা লাগবে তা কয়েকটি বিষয়ের ওপর নির্ভর করে। বিষয়গুলো হলো-

  • কোন ধরনের একাউন্ট খুলবেন তার ওপর। 
  • প্রাথমিক জমাকৃত টাকা। 
  • মাসিক ফি। 
  • চেকবুক ইস্যু, এটিএম কার্ড ফি ইত্যাদির জন্য কিছু খরচ লাগতে পারে।

ইসলামী ব্যাংকে বেশ কয়েক ধরনের একাউন্ট রয়েছে, সেগুলোর মধ্যে জনপ্রিয় হলো ক্যাারেন্ট একাউন্ট, সেভিংস একাউন্ট, ইসলামী সেভিংস একাউন্ট, ফিক্সড ডিপুজিট একাউন্ট, স্টুডেন্ট একাউন্ট এবং সুপার সেভিংস একাউন্ট। জনপ্রিয় একাউন্টগুলো খুলতে ইসলামী ব্যাংকে কত টাকা লাগে বিস্তারিতভাবে জেনে নিন।

  • ক্যারেন্ট একাউন্ট খুলতে প্রাথমিকভাবে জমা দিতে হয় ৫০০ টাকা, চেকবুকের জন্য ৫০ টাকা, এটিএম কার্ড ফি ১০০ টাকা এবং মাসিক ফি ৫০ টাকা লাগে। 
  • সেভিংস একাউন্টে খুলতে প্রাথমিক ভাবে জমা লাগে ১০০০ টাকা, চেকবুক ফি ৫০ টাকা, এটিএম কার্ড ফি ১০০ টাকা এবং মাসিক ফি ২০ টাকা। 
  • ইসলামী সেভিংস একাউন্ট খুলতে প্রাথমিক ভাবে টাকা লাগে ১০০০ টাকা, চেকবুক ফি ৫০ টাকা, এটিএম কার্ড ফি ১০০ টাকা এবং মাসিক ফি ২০ টাকা। 
  • সুপার সেভিংস একাউন্ট খুলতে প্রাথমিক ভাবে জমা দিতে হয় ১০০০০ টাকা, চেকবুক ফি ৫০ টাকা, এটিএমকার্ড ফি ১০০ টাকা এবং মাসিক ফি ৫০ টাকা। 
  • স্টুডেন্ট একাউন্ট খুলতে প্রাথমিক ভাবে জমা দিতে হয় ১০০ টাকা এবং ৩০ বছর পর্যন্ত কোনো ধরনের ফি এ একাউন্ট খুলতে লাগে না। 
  • ফিক্সড ডিপোজিট একাউন্ট খুলতে প্রাথমিকভাবে জমা দিয়ে হয় ৫০,০০০ টাকা, এটিএম কার্ডের জন্য ১০০ টাকা এবং মাসিক ফি পরিবর্তনশীল হয়ে থাকে।

এ ছিল ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য খরচের তালিকা। আপনি কোন ধরনের একাউন্ট খুলতে চাইছেন তার ওপর নির্ভর করে আপনার একাউন্ট খরচ হবে।

আরো পড়ুন: দারিদ্র বিমোচনে গ্রামীণ ব্যাংকের ভূমিকা

ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম

 আপনি যদি আপনার ব্যাংক একাউন্ট ব্যবহার করতে না চান, তাহলে অবশ্যই সেটা বন্ধ করা জরুরি। ব্যাংক একাউন্ট ব্যাবহার না করে বন্ধ করে দেওয়াটা একটি দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। ইসলামি ব্যাংকে কি আপনার একাউন্ট রয়েছে? আর সেটি কি আপনি কোনো কারণে বন্ধ করতে চান? কিন্তু কিভাবে বন্ধ করবে বুঝতে পারছেন না। তাহলে চলুন নিচের আলোচনা থেকে জেনে নিন ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম সম্পর্কে।

ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করা কঠিন কোনো বিষয় না। ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করতে প্রথমেই আপনি যে ব্রাঞ্চে একাউন্ট খুলে ছিলেন সেখানে চলে যাবেন, আপনার পরিচয় পত্র ও ডকুমেন্টস সাথে নিবেন। সেখানে গিয়ে আপনাকে বলতে হবে যে আপনি আপনার ব্যাংক একাউন্টটি আর ব্যবহার করতে চান না, সেটি বন্ধ করতে চান। এটি শুনলেই ব্যাংক থেকে আপনার একাউন্ট বন্ধের জন্য ব্যবস্থা নিবে। একাউন্ট বন্ধের সময় একাউন্টের টাকা আপনাকে তুলে নিতে হবে অথবা একাউন্টের টাকা অন্য কোনো একাউন্টে ট্রান্সফার করে নিতে পারবেন। তবে ট্রান্সফারের জন্য, যে একাউন্টে আপনি ট্রান্সফার করবেন সেই একাউন্টের তথ্য ব্যাংকে লাগবে। ব্যাংকের চেক বুক, এটিএমকার্ড যদি আপনার কাছে থেকে থাকে তাহলে সেগুলো ব্যাংকে  জমা দিয়ে দিন এবং একাউন্ট বন্ধের জন্য যদি ব্যাংক থেকে কোনো ধরনের চার্জ চাই তাহলে সেটি পরিশোধ করে দিন।

এভাবে ইসলামী ব্যাংকের একাউন্ট আপনি সহজেই বন্ধ করতে পারবেন কোনো প্রকারের ঝামেলা ছাড়া। শুধু ব্যাংকে আপনাকে জানাতে হবে যে আপনি একাউন্ট বন্ধ করতে চান। এর জন্য আপনি ব্যাক্তিগত কারন বলে, ব্যাংকের একাউন্ট বন্ধের জন্য দরখাস্থ লিখেও জানাতে পারেন। দরখাস্থের মাধ্যমে যদি আপনি জানান যে আপনার একাউন্ট বন্ধ করবেন তাহলে ব্যাংক থেকেই তারা প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা নিয়ে আপনাকে জানিয়ে দিবে যে আপনার কি করতে হবে।

আশা করি ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম সম্পর্কে ধারনা পেয়ে গেছেন।

পরিশেষে বলতে চাই, ইসলামী ব্যাংকটি অনেক পুরোতন এবং তার সাথে নিরাপদ। এ ব্যাংকে অর্থ লেনদেন করে খুব সহজেই স্বাবলম্বী হওয়া যায়। কারণ এ ব্যাংক জনগনকে অল্প সুদে ঋন প্রদান করে থাকে যার মাধ্যমে অর্থনৈতিকভাবে জনগনের উন্নতি ঘটে।

আরো পড়ুন: বাংলাদেশে বিনা জামানতে ঋন দেয় কোন ব্যাংক

লেখকের শেষ বক্তব্য

ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে আজকের এই ব্লগে সকল তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আশা করি ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।

এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। যদি আপনি এই ধরনের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন ব্লগ পোস্ট নিয়মিত পড়তে চান তাহলে আপনাকে প্রতিনিয়ত আমাদের এই ওয়েবসাইট ফলো করতে হবে।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url